নিজস্ব সংবাদদাতা , হরিপাল : হরিপাল থানার বাহিরখণ্ড অঞ্চলের হরিশপুর গ্রামের বিজেপি নেতা অনিল মালিকের মেয়ে লক্ষ্মী মাঝির জীবনে নেমে এসেছে অন্ধকার। ঘটনার সূত্রপাত ৮ বৎসর পূর্বে নালিকুলের পাটরা পঞ্চায়েতের ঝিঙ্কা গ্রামে বিবাহ হয় বিমল মাঝির সাথে। বিবাহের কিছু দিন পর জানতে পারেন ওনার স্বামীর উনি দ্বিতীয় স্ত্রী। শুধু তাই নয় ওনার একটি কণ্যা সন্তান আছে। এবং অভিযোগ আছে পূর্বের স্ত্রী কে হত্যা করেছিল ওনার স্বামী।সব কিছু ভগবানের দোহাই দিয়ে স্বামীর ঘর করেন। এরপর ওনার ও একটি পুত্র সন্তান হয়। কিন্তু ধীরে ধীরে নেমে আসে অন্ধকার। কারনে অকারণে মারধর অত্যাচার। তিন মাস পূর্বে হত্যার চেষ্টা হয়েছিল সেই দিন ই পাঁচ বছরের পুত্র রোহিত কে বুকে করে বাপের বাড়িতে চলে আসেন লক্ষী। সেই সুযোগে ই স্বামী বিমল মাঝি তৃতীয় বিবাহে আবদ্ধ হন।এর পর আবার লক্ষীর বাড়িতে খবর দেয় লক্ষীকে দিয়ে যাওয়ার জন্য। সেই মতো আজ লক্ষী তার বাবা মা এর সাথে শশুর বাড়ী যায়। গিয়ে জানতে পারে ওনার স্বামী তৃতীয় বিবাহে আবদ্ধ। এই নিয়ে দু এক কথায় মার ধোর শুরু হয় লক্ষী সহঃ ওর বাবা মা এর উপর । এরপর বিজেপি ২৮ নং জেলা পরিষদ এর সভাপতি হরিপদ সামন্ত র নেতৃত্বে হরিপাল বিধানসভার পর্যবেক্ষক গনেশ চক্রবর্তী সহঃ এলাকার বিজেপি কর্মীরা পাশে দাঁড়িয়ে হরিপাল থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছে। এইদিন গনেশ বাবু অভিযোগ তুলে বলেন,এর আগেও যখন ঐ মহিলার উপর অত্যাচার হয়েছিল পুলিশ কোনো অভিযোগ নেয়নি। এবং আজকে ও তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা দের গোপন মদতে লক্ষীর বাপের বাড়ি র লোক দের নামে মিথ্যা কেসে র চক্রান্ত চলছে।
